
- Author
- ইমাম শামসুদ্দীন আয যাহাবী
- Translator
- উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমুদ
- Publisher
- মাকতাবাতুস সুন্নাহ রাজশাহী
একজন মানুষ তার ফিতরাতের কারণে স্রষ্টার ঊর্ধ্বতা অনুভব করতে পারে। এটা ইসলামী আকীদার অন্যতম মূলনীতি। কুরআন-হাদীস আল্লাহর ঊর্ধ্বতাকে সত্যায়ন করেছে বেশ কিছু আয়াত-হাদীসের মাধ্যমে।
আল্লাহর আরশ, কুরসী, আসমানের অবস্থা এ সবকিছুর ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা গৃহীত হয়েছে কুরআন হাদীসের সরাসরি ভাষ্য থেকে। আর মানুষের ফিতরাত সে আকীদাকে আরো জোরদার করেছে।
ইসলামী আকীদার প্রধান দিক হচ্ছে আল্লাহ সম্পর্কে জানা। তাঁর সত্তা, নাম, গুণ ও কর্ম নিয়েই হচ্ছে ইসলামী আকীদার সকল দিক। ইসলামী আকীদার প্রধান জিনিস হচ্ছে আল্লাহ সম্পর্কে জানা। স্রষ্টা ও সৃষ্টি আলাদা, স্রষ্টা ও সৃষ্টি অবস্থান ভিন্ন এ বিশ্বাস যতক্ষণ কোনো মানুষের না আসবে ততক্ষণ তার ঈমানই বিশুদ্ধ হবে না।
আকীদার প্রথম পাঠই হচ্ছে, স্রষ্টা কোথায় তা জানা। আর সে জন্যই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) দাসীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, “আল্লাহ কোথায়”?
আল্লাহর আরশ, কুরসী, আসমানের অবস্থা এ সবকিছুর ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা গৃহীত হয়েছে কুরআন হাদীসের সরাসরি ভাষ্য থেকে। আর মানুষের ফিতরাত সে আকীদাকে আরো জোরদার করেছে।
ইসলামী আকীদার প্রধান দিক হচ্ছে আল্লাহ সম্পর্কে জানা। তাঁর সত্তা, নাম, গুণ ও কর্ম নিয়েই হচ্ছে ইসলামী আকীদার সকল দিক। ইসলামী আকীদার প্রধান জিনিস হচ্ছে আল্লাহ সম্পর্কে জানা। স্রষ্টা ও সৃষ্টি আলাদা, স্রষ্টা ও সৃষ্টি অবস্থান ভিন্ন এ বিশ্বাস যতক্ষণ কোনো মানুষের না আসবে ততক্ষণ তার ঈমানই বিশুদ্ধ হবে না।
আকীদার প্রথম পাঠই হচ্ছে, স্রষ্টা কোথায় তা জানা। আর সে জন্যই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) দাসীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, “আল্লাহ কোথায়”?